November 22, 2024
রাশিয়ার তেলের দাম বেঁধে দেয়া দেশগুলোতে তেল বিক্রি নিষিদ্ধ করে ডিক্রি জারি করেছেন পুতিন

রাশিয়ার তেলের দাম বেঁধে দেয়া দেশগুলোতে তেল বিক্রি নিষিদ্ধ করে ডিক্রি জারি করেছেন পুতিন

রাশিয়ার তেলের দাম বেঁধে দেয়া দেশগুলোতে তেল বিক্রি নিষিদ্ধ করে ডিক্রি জারি করেছেন পুতিন

রাশিয়ার তেলের দাম বেঁধে দেয়া দেশগুলোতে তেল বিক্রি নিষিদ্ধ করে ডিক্রি জারি করেছেন পুতিন

দাম বেঁধে দেওয়া দেশগুলোর কাছে জ্বালানি তেল বিক্রি করবে না রাশিয়া। 

রাশিয়ার তেলের দাম বেঁধে দেয়া দেশগুলোতে তেল বিক্রি নিষিদ্ধ করে একটি ডিক্রি জারি করেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ইউক্রেনে রুশ হামলার প্রেক্ষাপটে পাশ্চাত্যের দেশগুলো তেলের মূল্য বেঁধে দিয়েছিল। এর জবাবে ওইসব দেশ ও কোম্পানির কাছে তেল বিক্রিই নিষিদ্ধ করে দিলো রাশিয়া।

রাশিয়া যে এ ধরনের কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করবে, তা অনুমিতই ছিল। মঙ্গলবার তারা ওই পদক্ষেপের কথা ঘোষণা করেছে। মস্কো ১ ফেব্রুয়ারি থেকে পাঁচ মাসের জন্য ওইসব দেশ ও কোম্পানির কাছে তেল ও তেলজাত সামগ্রী রফতানি নিষিদ্ধ করেছে।

প্রেসিডেন্টের ডিক্রিতে বলা হয়েছে, পুতিনের বিশেষ সিদ্ধান্তে পৃথক পৃথক ক্ষেত্রে তেল বিক্রির নিষেধাজ্ঞাতা প্রত্যাহার করা হতে পারে।

বিশ্বের প্রধান শক্তিগুলোর গ্রুপ অব সেভেন, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ও অস্ট্রেলিয়া চলতি মাসে রাশিয়ার সাগরবাহিত অপরিশোধিত তেলের দাম বেঁধে দেয় ব্যারেলপ্রতি ৬০ ডলার। এই ঘোষণা ৫ সেপ্টেম্বর কার্যকর হয়েছে।

রাশিয়া যাতে উচ্চতর মূল্যে তৃতীয় দেশগুলোর কাছে তেল বিক্রি করতে না পারে, সেজন্যই পাশ্চাত্যের দেশগুলো এই দাম বেঁধে দিয়েছিল। দেশগুলো রাশিয়ার রাজস্বও হ্রাস করতে চেয়েছিল এর মাধ্যমে।

রাশিয়া দৃঢ়ভাবে বলছে, তারা নতুন ক্রেতা খুঁজে নিতে পারবে এবং মূল্য বেঁধে দেয়ার কোনো প্রভাবই পড়বে না।

তেল ও গ্যাস বিশেষজ্ঞ ভাইচেস্লাভ মিশচেনকো আলজাজিরাকে বলেন, পুতিনের এই নির্দেশের ফলে দ্রুত তেলের দাম বেড়ে যাবে।

রাশিয়া হলো সৌদি আরবের পর বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম তেল রফতানিকারক দেশ। তাদের তেল বিক্রিতে জটিলতা সৃষ্টি হলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সমস্যা হয়ে যায়।

ইউক্রেনে রুশ হামলার প্রেক্ষাপটে পাশ্চাত্যের দেশগুলো তেলের মূল্য বেঁধে দিয়েছিল। এর জবাবে ওইসব দেশ ও কোম্পানির কাছে তেল বিক্রিই নিষিদ্ধ করে দিলো রাশিয়া।

রাশিয়া যে এ ধরনের কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করবে, তা অনুমিতই ছিল। মঙ্গলবার তারা ওই পদক্ষেপের কথা ঘোষণা করেছে। মস্কো ১ ফেব্রুয়ারি থেকে পাঁচ মাসের জন্য ওইসব দেশ ও কোম্পানির কাছে তেল ও তেলজাত সামগ্রী রফতানি নিষিদ্ধ করেছে।

প্রেসিডেন্টের ডিক্রিতে বলা হয়েছে, পুতিনের বিশেষ সিদ্ধান্তে পৃথক পৃথক ক্ষেত্রে তেল বিক্রির নিষেধাজ্ঞাতা প্রত্যাহার করা হতে পারে।

বিশ্বের প্রধান শক্তিগুলোর গ্রুপ অব সেভেন, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ও অস্ট্রেলিয়া চলতি মাসে রাশিয়ার সাগরবাহিত অপরিশোধিত তেলের দাম বেঁধে দেয় ব্যারেলপ্রতি ৬০ ডলার। এই ঘোষণা ৫ সেপ্টেম্বর কার্যকর হয়েছে।

রাশিয়া যাতে উচ্চতর মূল্যে তৃতীয় দেশগুলোর কাছে তেল বিক্রি করতে না পারে, সেজন্যই পাশ্চাত্যের দেশগুলো এই দাম বেঁধে দিয়েছিল। দেশগুলো রাশিয়ার রাজস্বও হ্রাস করতে চেয়েছিল এর মাধ্যমে।

রাশিয়া দৃঢ়ভাবে বলছে, তারা নতুন ক্রেতা খুঁজে নিতে পারবে এবং মূল্য বেঁধে দেয়ার কোনো প্রভাবই পড়বে না।

তেল ও গ্যাস বিশেষজ্ঞ ভাইচেস্লাভ মিশচেনকো আলজাজিরাকে বলেন, পুতিনের এই নির্দেশের ফলে দ্রুত তেলের দাম বেড়ে যাবে।

রাশিয়া হলো সৌদি আরবের পর বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম তেল রফতানিকারক দেশ। তাদের তেল বিক্রিতে জটিলতা সৃষ্টি হলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সমস্যা হয়ে যায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published.

X