ক্রমশ বেড়েই চলছে বিক্ষোভ
ট্রাম্পের কড়া হুঁশিয়ারি পরও দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়ছে বিক্ষোভ

কিছু কিছু এলাকায় কারফিউ জারি করা হয়েছে, কিন্তু বিক্ষোভ থামেনি। বিক্ষোভের পরিপ্রেক্ষিতে দেশজুড়ে নিরাপত্তা বাহিনীকে উচ্চ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের হুমকি সত্ত্বেও, বিভিন্ন শহরে সরকার বিরোধী বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ছে। স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের মতে, নাগরিক অধিকার, পুলিশি সহিংসতা এবং রাষ্ট্রপতির অভিবাসন ও নিরাপত্তা নীতির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ চলছে।
বিক্ষোভকারীরা ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে:
- কর্তৃত্ববাদী আচরণ,
- গণতান্ত্রিক অধিকার খর্ব করা এবং
- শান্তিপূর্ণ মত প্রকাশ দমনের অভিযোগ এনেছে।
ট্রাম্প সম্প্রতি এক বিবৃতিতে সতর্ক করে বলেছেন যে, "বিক্ষোভকারীরা সহিংসতায় লিপ্ত হলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।" তিনি সেনাবাহিনী মোতায়েনেরও ইঙ্গিত দিয়েছেন।
তবে, বিক্ষোভকারীরা হুমকি প্রত্যাখ্যান করেছেন এবং ঘোষণা করেছেন যে, তারা রাস্তায় থাকবেন। নিউ ইয়র্কের একজন বিক্ষোভকারী বলেন,“আমরা ভীত নই। এখন আমাদের প্রতিবাদ করার সময়”।
বিক্ষোভের সময় কিছু জায়গায় পুলিশ এবং বিক্ষোভকারীদের মধ্যে সংঘর্ষও দেখা গেছে। কিছু এলাকায় কারফিউ জারি করা হয়েছে, কিন্তু বিক্ষোভ থামেনি।
মানবাধিকার সংগঠনগুলি ট্রাম্পের বক্তব্যের সমালোচনা করে বলেছে যে, মত প্রকাশের স্বাধীনতার অধিকার একটি সাংবিধানিক গ্যারান্টি এবং এটি দমন করা কর্তৃত্ববাদী প্রবণতার লক্ষণ।
তবে ট্রাম্প প্রশাসনের একজন মুখপাত্র দাবি করেছেন যে, “যদি বিক্ষোভকারীরা শান্তিপূর্ণ থাকে, তাহলে তাদের অধিকার সুরক্ষিত থাকবে। তবে বিশৃঙ্খলা এবং সহিংসতা কোনওভাবেই সহ্য করা হবে না।” বিক্ষোভের পরিপ্রেক্ষিতে দেশজুড়ে নিরাপত্তা বাহিনীকে উচ্চ সতর্কতায় রাখা হয়েছে।
আমেরিকা এর আরো খবর

নিউইয়র্ক স্টেট জাসাস এর উদ্যোগে দোয়া মাহফিল
.jpeg)
‘বাংলাদেশের স্বপ্ন ও চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসবে বক্তারা / দেশে সংস্কারের মাধ্যেমে নতুন বন্দোবস্ত সময়ের দাবী

ফোর্থ জুলাইয়ে ‘পার্টি আয়োজনেই সীমাবদ্ধ’ বাংলাদেশী—আমেরিকানরা / যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা দিবস পালন নিয়ে কমিউনিটিতে নানা প্রশ্ন

২৫ বছর পূর্তি পালনের প্রস্তুতি / জ্যামাইকা বাংলাদেশ ফ্রেন্ডস সোসাইটির সভা

নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
