July 26, 2024

Warning: Undefined array key "tv_link" in /home/admin/web/timetvusa.com/public_html/wp-content/themes/time-tv/template-parts/header/mobile-topbar.php on line 53
মহিলাদের পেটানো যেতেই পারেঃ ৩৩ শতাংশ জার্মান পুরুষেরই এই মত

মহিলাদের পেটানো যেতেই পারেঃ ৩৩ শতাংশ জার্মান পুরুষেরই এই মত

মহিলাদের পেটানো যেতেই পারেঃ ৩৩ শতাংশ জার্মান পুরুষেরই এই মত

মহিলাদের পেটানো যেতেই পারেঃ ৩৩ শতাংশ জার্মান পুরুষেরই এই মত

মানবতার মুক্তির দূত ; মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন “তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম  যে তার পরিবারের (নিজ  স্ত্রীর ) কাছে উত্তম বা ভালো।”  অর্থাৎ পরিবারকে কষ্ট দিয়ে ঘরের বাহিরে, সারা দুনিয়াতে যতই আপনি স্মার্ট হোন না কেন আপনি ভালো মানুষ নন । এটাই হাকিকত , এতাই চরম সত্য। আর এখানেই হল ইসলাম থেকে অন্যান্য মতবাদের বেসিক পার্থক্য । যারা আধুনিকতার নামে, মানবতার নামে সারা বিশ্বের মাথার উপরে উঠে মোড়ল হতে চায়। টপ টেনে থাকা সেদেশগুলোর পুরুষদের  হায়নার মতো আচরণ মনে করিয়ে দেয় তারা পৃথিবীর সবচাইতে…।

নারীদের মারধর জার্মানির ৩৩ শতাংশ পুরুষের কাছে ‘গ্রহণযোগ্য’! সাম্প্রতিক এক জরিপে এমনই উদ্বেগজনক ফলাফল দেখা গেছে। এরই মধ্যে বিষয়টি নিয়ে বিস্ময় ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মানবাধিকার সংগঠনগুলো। সমীক্ষাটি করেছে প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল জার্মানি। এটিতে দেখা গেছে যে তিনজনের মধ্যে একজন বা ৩৩ শতাংশ জার্মান পুরুষ মনে করেন যে কোনও মহিলাকে মাঝে মাঝে স্পর্শ করা ঠিক।

১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী ১,০০০মহিলা এবং ১,০০০পুরুষকে পুরুষ ও মহিলাদের সমান অধিকার সম্পর্কিত কিছু প্রশ্নের উত্তর চাওয়া হয়েছিল৷ একটি প্রশ্নের উত্তরে, ৩৩% পুরুষ বলেছেন যে একটি তর্কের সময় একজন মহিলার গায়ে হাত তোলা ‘গ্রহণযোগ্য’। তাদের অনেকেরই সেই অভিজ্ঞতা আছে। সমীক্ষায় দেখা গেছে যে অন্তত ৩৪ শতাংশ পুরুষ অতীতে এক বা একাধিকবার মহিলাদের সাথে সহিংস হয়েছে।

প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল জার্মানির একটি সমীক্ষায় আরও জানা যায় যে, জার্মানির অনেক পুরুষই বাড়ির বাইরে, অর্থাৎ অফিসে, আদালতে কাজ করা মহিলাদের প্রতি যথেষ্ট সম্মান রাখেন না৷ জরিপে অংশ নেওয়া ৫২ শতাংশ পুরুষ মনে করেন যে পরিবারের জন্য উপার্জন করা পুরুষদেরই উচিত। বিশেষ করে নারীদের ঘরের কাজ করা উচিত বলেও মনে করেন তারা।

পছন্দের যৌন জীবন নিয়ে জার্মানদের উল্লেখযোগ্য অংশের মানসিকতা মানবাধিকার কর্মীদের বিস্মিত করেছে৷ জরিপে অংশ নেওয়া ৪২% মানুষ বলেছেন যে তারা সমকামিতা সম্পর্কে কোনও প্রচার পছন্দ করেন না।

নারী ও পুরুষের সমান অধিকার নিয়ে কাজ করার জন্য পরিচিত ফেডারেল ফোরাম মেন-এর কার্স্টেন ক্যাসনার জরিপের ফলাফল দেখে অবাক হয়েছেন। তিনি জার্মানির ফাঙ্কেকে বলেন, ৩৩ শতাংশ পুরুষ নারীর প্রতি সহিংসতাকে এভাবে দেখেন- এটা নিঃসন্দেহে উদ্বেগের বিষয়। এ অবস্থার দ্রুত পরিবর্তন করা দরকার।

জার্মানিতে নারীর প্রতি সহিংসতা নতুন কিছু নয়৷ দেশটির পুলিশের মতে, ২০২১ সালে ১১,৫০০০ এরও বেশি জার্মান নারী তাদের পুরুষ সঙ্গীর দ্বারা সহিংসতার শিকার হয়েছিল। অনুমান করা হয়েছিল যে সেই বছর প্রতি ঘন্টায় কমপক্ষে ১৩ জন নারী নির্যাতিত হয়েছিল।

Leave a Reply

Your email address will not be published.

X