October 18, 2024
দুর্নীতি করার অনুমতি চেয়ে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি সরকারি কর্মকর্তারঃ অর্থসংকটে চলছে না সংসার

দুর্নীতি করার অনুমতি চেয়ে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি সরকারি কর্মকর্তারঃ অর্থসংকটে চলছে না সংসার

দুর্নীতি করার অনুমতি চেয়ে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি সরকারি কর্মকর্তারঃ অর্থসংকটে চলছে না সংসার

দুর্নীতি করার অনুমতি চেয়ে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি সরকারি কর্মকর্তারঃ অর্থসংকটে চলছে না সংসার

মানুষ অর্থনৈতিক বিপদে পড়লে কিনা করতে পারে তারই প্রমাণ পাকিস্তানের কর কর্মকর্তার প্রধানমন্ত্রীকে দেয়া এই চিঠি। শুধু পাকিস্তান কেনো  আমাদের বাংলাদেশেও হয়তোবা লুকিয়ে কান্না করা এমন কর কর্মকর্তা সদৃশ মানুষের অভাব নেই। কিন্তু তাদেরকে পরিত্রাণের লোকের বা ক্ষমতাধর ব্যক্তির বড়ই অভাব। দ্রুতই অর্থনৈতিক সংকট মোকাবেলায় প্রতিটি সেক্টরে বুঝে-শুনে যোগ্য এবং সৎ চরিত্রবান ব্যক্তি নিয়োগ করুন। তাহলে সমস্যার সমাধান দ্রুতই  সম্ভব। অন্যথায় ঘোষনা দিয়ে অভাব ডেকে আনতে হবে না এমনিই চলে আসবে ।

এশিয়ার পরমাণু শক্তির দেশ পাকিস্তান এখন ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকটে রয়েছে। আর  সেখানে পরিস্থিতি ক্রমেই খারাপের দিকে যাচ্ছে। এদিকে মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৭ শতাংশে। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের চাহিদা মেটাতে হিমশিম খাচ্ছে দেশের নাগরিকরা। অবস্থা এতটাই শোচনীয় যে, আর্থিক সংকটে সংসার চালাতে পারছেন না মানুষ।

এমতাবস্থায় দেশের অন্যতম শীর্ষ কর কর্মকর্তা পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফকে চিঠি লিখে ন্যূনতম চাহিদা পূরণে দুর্নীতির করার অনুমতি দেওয়ার  কথা বলেছেন। এই নিয়ে  পাকিস্তানে তোলপাড় চলছে।

এ বিষয়ে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন দেশটির ফেডারেল বোর্ড অব রেভিনিউর (এফবিআর) কর্মকর্তা। কর আদায়কারীর চিঠি ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। যদিও ওই চিঠির সত্যতা নিরপেক্ষভাবে এখনো যাচাই করা যায়নি।

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীকে লেখা এক চিঠিতে কর কর্মকর্তা লিখেছেন, “এই মুহূর্তে আমাদের প্রিয় দেশের বিপজ্জনক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে আমি সচেতন। আপনার সরকার দেশের অর্থনীতিতে স্থিতাবস্থা ফিরিয়ে আনার চেষ্টায় কোনো ভুল করছে না।”

চিঠিতে তিনি আরও লিখেছেন, “তিনি গত ৪ বছর ধরে কর কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করছেন। কিন্তু দুর্নীতির সঙ্গে নিজেকে জড়াননি কখনো। কিন্তু দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে দুর্নীতি করা ছাড়া তার আর কোনো উপায় নেই।

তিনি চিঠিতে আরও লিখেছেন, “আমি যদি দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত থাকি আমি অতিরিক্ত অর্থ উপার্জন করতে পারবো । ফলে প্রতিদিনের ন্যূনতম চাহিদা সহজেই পূরণ করতে পারবো।

Leave a Reply

Your email address will not be published.

X