Customize Consent Preferences

We use cookies to help you navigate efficiently and perform certain functions. You will find detailed information about all cookies under each consent category below.

The cookies that are categorized as "Necessary" are stored on your browser as they are essential for enabling the basic functionalities of the site. ... 

Always Active

Necessary cookies are required to enable the basic features of this site, such as providing secure log-in or adjusting your consent preferences. These cookies do not store any personally identifiable data.

No cookies to display.

Functional cookies help perform certain functionalities like sharing the content of the website on social media platforms, collecting feedback, and other third-party features.

No cookies to display.

Analytical cookies are used to understand how visitors interact with the website. These cookies help provide information on metrics such as the number of visitors, bounce rate, traffic source, etc.

No cookies to display.

Performance cookies are used to understand and analyze the key performance indexes of the website which helps in delivering a better user experience for the visitors.

No cookies to display.

Advertisement cookies are used to provide visitors with customized advertisements based on the pages you visited previously and to analyze the effectiveness of the ad campaigns.

No cookies to display.

April 1, 2025
ঢালাইয়ের পরপরই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ছাদ ধসে পড়লো

ঢালাইয়ের পরপরই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ছাদ ধসে পড়লো

ঢালাইয়ের পরপরই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ছাদ ধসে পড়লো

ঢালাইয়ের পরপরই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ছাদ ধসে পড়লো

অনিয়ম, দুর্নীতি, অস্বচ্ছতা আর অযোগ্যতায় পরিপূর্ণ বাংলাদেশের প্রতিটি বিভাগ। আর নির্মাণ বিভাগের অবস্থাতো চরমে। এবং রিনিউ টাইপ সরকার এগুলো দেখার কোন চিন্তাই করেনা । সে আছে কিভাবে পাঁচ বছর পর পর নতুন কৌশল অবলম্বন করে জনগণকে সম্পৃক্ত না করে, ধোকা দিয়ে আবারো ক্ষমতার ভয়ঙ্কর চেয়ারে বসবে সেই তালে।

পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালীতে নির্মাণাধীন ৫০ শয্যার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ঢালাইয়ের সময় ছাদের একাংশ ধসে পড়েছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে। যদিও কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। এ ঘটনায় তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে উপজেলা প্রশাসন। জানা গেছে, ৫০ শয্যা বিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নির্মাণ করছে প্রাইম কনস্ট্রাকশন নামের একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ২২ কোটি টাকা। ঠিকাদার ২০২৩ সালের জুলাই মাসে নির্মাণ কাজ শুরু করে।

প্রত্যক্ষদর্শী স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বৃহস্পতিবার সকাল থেকে শ্রমিকরা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ছাদে ঢালাইয়ের কাজ করছিলেন। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে ছাদের বারান্দার একাংশ ঢালাই দেওয়া হচ্ছিল। তখন বিকট শব্দে বারান্দার ছাদ ভেঙে পড়ে। এসময় শ্রমিকরা আতঙ্কিত হয়ে সরে যায়।

তবে এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। এ বিষয়ে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বে থাকা তৌফিকুর রহমান বলেন, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ছাদের পুরো আয়তন প্রায় ১১ হাজার বর্গফুট। এর মধ্যে মূল ভবনের সামনের বারান্দাটি ২২ বর্গফুট বাই ৮ বর্গফুট। দ্রুত কাজ শেষ করতে চেয়েছিলেন শ্রমিকরা। তাকে না বলে বারান্দার বারান্দায় ঢালাই শুরু করতেই দুর্ঘটনা ঘটে। কিন্তু সেদিন ওই অংশের কাস্টিংয়ের কোনো শিডিউল ছিল না। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মিজানুর রহমান জানান, তিনি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। ঢালাই করার পরপরই কেন ছাদ ধসে পড়ল তা খতিয়ে দেখতে উপজেলা প্রকৌশলীর নেতৃত্বে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের পর মূল ঘটনা জানা যাবে। সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালীতে নির্মাণাধীন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ঢালাইয়ের সময় ছাদের বারান্দার একাংশ ধসে পড়েছে।

গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে। কেউ আহত হয়নি। এ ঘটনায় উপজেলা প্রশাসন তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। উপজেলা প্রকৌশলী, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ও জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলীকে নিয়ে এ কমিটি করা হয়। শনিবার থেকে তদন্ত শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।

স্বাস্থ্য ও প্রকৌশল অধিদপ্তরের পটুয়াখালী কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চর অঞ্চলের দুই লাখ মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ২০২৩ সালের জুলাই মাসে ১০ হাজার বর্গফুট ভবনটি ৫০ শয্যা বিশিষ্ট একটি হাসপাতাল নির্মাণ শুরু করে। প্রাইম কনস্ট্রাকশন নামের ঠিকাদার কাজ পেয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, সকাল থেকেই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ছাদ ঢেলে দিচ্ছিলেন শ্রমিকরা। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে ছাদ ঢালা হচ্ছে। এরপর বারান্দার অংশের ছাদ ভেঙে নিচে পড়ে যায়। বিকট শব্দে আশপাশের লোকজন ছুটে এসে উদ্ধার কাজ শুরু করে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কোনো প্রকৌশলীর তদারকি ছাড়াই নির্মাণ কাজ চলছে বলে অভিযোগ রয়েছে। তদারকির জন্য একজন প্রকৌশলী নিয়োগ করা হলেও তিনি অধিকাংশ সময় অনুপস্থিত থাকেন। ছাদ ধসের সময় স্বাস্থ্য বিভাগের কোনো কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন না।

ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি রাহাত হোসেন ভবন নির্মাণে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ঘটনার সময় তিনি ইফতার খেতে গিয়েছিলেন। দ্রুত কাজ শেষ করতে চেয়েছিলেন শ্রমিকরা। তাকে না বলে তারা বারান্দায় ঢালাই শুরু করে। তাড়াহুড়ো করে সেন্টারিং ভালোভাবে না করায় এ ঘটনা ঘটেছে। এ কাজ তদারকির দায়িত্বে ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের একজন উপ-সহকারী প্রকৌশলী।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোঃ মিজানুর রহমান সংবাদমাধ্যকে বলেন, আরও একদিন পর ওয়েল্ডিং করার কথা ছিল। তাড়াহুড়ো করে ওয়েল্ডিং করতে গিয়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির প্রতিবেদন পাওয়ার পর দুর্ঘটনার কারণ জানা যাবে।

এ বিষয়ে পটুয়াখালীর সিভিল সার্জন ডাঃ এস এম কবির হাসান বলেন, “আমাকে এখন পর্যন্ত কেউ ঘটনাটি জানায়নি। আমি তদন্ত করে বিষয়টি দেখছি। তবে এই কাজের সাথে

ঘটনার সাথে আমাদের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। পুরোটাই প্রকৌশল বিভাগের দায়িত্ব।

ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি রাহাত হোসেন আরো জানান,  তাকে না জানিয়ে শ্রমিকরা বারান্দার অংশ ঢালাই শুরু করে। সেন্টারিং ভালো না হওয়ায় এ ঘটনা ঘটেছে।

এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মিজানুর রহমান জানান, গতকাল তিনি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। ঢালাই করার পরপরই কেন ছাদ ধসে পড়ল তা খতিয়ে দেখতে উপজেলা প্রকৌশলীর নেতৃত্বে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের পর মূল ঘটনা জানা যাবে। সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published.

X