মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, মিনিকেটের নামে কোনো চাল বিক্রি করা যাবে না। চাল একসাথে প্যাকেট করার সময় তার উপর জাতের নাম লিখতে হবে। কেউ এর অমান্য করলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বুধবার সকালে গাজীপুরে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিআরআই) পরিদর্শনে গিয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব এনএম জিয়াউল আলম, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মকবুল হোসেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব নাহিদ রশিদ, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অবসরপ্রাপ্ত সচিব কামরুন্নাহার, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার, কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. সৈয়দুল ইসলাম, গাজীপুরের জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমান প্রমুখ।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ১৫-২০ দিন আগে এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করেছে। বিজ্ঞানীদের উদ্ভাবিত বিভিন্ন জাতকে প্রমাণের পর প্রত্যয়ন করা হবে এবং জাতগুলো কীভাবে দ্রুত মাঠপর্যায়ে পৌঁছে দেওয়া যায় সে বিষয়ে সংশ্লিষ্ট বিভাগের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
তিনি বলেন, গবেষকদের উদ্ভাবিত জাতগুলো দ্রুত বিভিন্ন বিভাগের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে কৃষকদের কাছে পৌঁছে দিতে পারলে আগামী ৫-৬ বছরে আমাদের ফলন দ্বিগুণের কাছাকাছি হবে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব ব্রি উদ্ভাবিত সমস্ত জাত ও প্রযুক্তির মধ্য দিয়ে যান। পরে তিনি ব্রি অডিটোরিয়ামে মাঠ পর্যায়ে কৃষি গবেষণা এবং জাত ও প্রযুক্তি সম্প্রসারণ বিষয়ে মতবিনিময় সভায় যোগ দেন।
এ বিষয়ে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিআরআই মহাপরিচালক শাহজাহান কবির।