পলাইছে রে পলাইছে, শেখ হাসিনা পলাইছে: রক্তের বন্যা বইয়ে পালাল বর্বর নির্মম স্বৈরাচার খুনি হাসিনা
পলাইছে রে পলাইছে, শেখ হাসিনা পলাইছে। এরকম পালানোকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ তাদের নিজস্ব আঞ্চলিক ভাষায় স্লোগান দিয়ে বিজয়ী উল্লাসে চোখের পানি ছেড়ে আনন্দে উচ্ছসিত। আনন্দের বন্যায় চোখের পানি ঝরছে শহীদের রক্তে হোলি খেলে খুনি হাসিনার পলায়নে।
দাম্ভিক অহংকারী রক্তপিচাশ ইতিহাসের সবচাইতে বড় জঘন্য স্বৈরশাসক খুনি হাসিনা দেশ ছেড়ে চোরের মত পালানোকে কেন্দ্র করে সারা বাংলাদেশে বিজয় উল্লাহ মেতে উঠেছে। যে বিজয় হয়তোবা বাংলাদেশ এই ৫৩ বছরে কখনোই অবলম্বন করেনি। তাই শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগ এই দুইটা যারা পছন্দ করে এবং যারা করে তারা কোন না কোন ভাবে wrong headed . তাছাড়া আর কোনো ভালো মানুষ আওয়ামী লীগ করতে পারে না এটা সম্ভব না। তাই ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করলেই আপনার বিবেক বলে দিবে আওয়ামী লীগ কোন মানুষের দল নয় এটা মানুষের বাইরে কোন পশুচারীর দল। কারণ শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগ যে মরণ কামড় দিয়ে রক্তের বন্যা বইয়ে দিয়ে বাংলাদেশ থেকে পালিয়েছে। যদিও তার পলায়নে বাংলাদেশ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে। এবং বিজয় উল্লাসে মেতে উঠেছে কিন্তু তার বিচার বাংলার বুকে হওয়ার আকাঙ্ক্ষা থেকেও জনগণ মোটেও দূরে নয়।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক দফা দাবির মুখে পদত্যাগ করে গোপনে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান ইতিহাসের অন্যতম বর্বর খুনি নির্মম অমানুষ শেখ হাসিনা। রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র নিয়ে গতকাল দুপুর আড়াইটার দিকে বঙ্গভবন থেকে সামরিক হেলিকপ্টারে করে দেশ ত্যাগ করেন শেখ হাসিনা। তার সঙ্গে তার ছোট বোন শেখ রেহানাও রয়েছেন। হেলিকপ্টারটি ভারতের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে শেখ হাসিনার চূড়ান্ত গন্তব্য নিশ্চিত করা যায়নি। এর আগে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে শেখ হাসিনাকে ৪৫ মিনিট সময় দেওয়া হয়। শেখ হাসিনার বিদায়ের সময় কারফিউ ভেঙে গণভবনে প্রবেশের অপেক্ষায় ছিলেন লাখো শিক্ষার্থী। চূড়ান্ত খবর পেয়ে দলে দলে মানুষ গণভবনে প্রবেশ করে।
এই দাম্ভিক নেত্রীর পালানো নিয়ে অনেকেই বলছেন, তিনি মূলত আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করেছেন। আওয়ামী লীগ ধ্বংস হওয়ার প্রয়োজনই ছিল কারণ কোনো ভালো মানুষ আওয়ামী লীগ করতে পারে এটাই ইতিহাস প্রমাণ করে না। একটা মানুষের মধ্যে যে কোন ভাবে কঠিনতম খারাপ দিক থাকলে এবং বজ্জাত হলে সেই কেবলমাত্র আওয়ামী লীগ করতে পারে এটা এখন মানুষের কাছে প্রমাণিত। কেউ কেউ বলছেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে এটি সবচেয়ে লজ্জাজনক বিদায়। স্বৈরশাসক এরশাদেরও এমন লজ্জাজনক বিদায় হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন অনেকে।
দেড় দশকেরও বেশি সময়ের স্বৈরাচারী সরকারের শাসনে দেশের মানুষ বিরক্ত। তাদের ভোটাধিকার ছিল না, মানবাধিকার ছিল না। এদেশের মানুষ দীর্ঘদিন ধরে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য লড়াই করে আসছে। ছাত্রদের গণঅভ্যুত্থানে গণভবন থেকে পলায়ন করে স্বৈরাচারের খড়গধারী খুনি বেজাত কুখ্যাত শেখ হাসিনা। তার দেশ থেকে পালানোর খবর শুনে ঢাকাসহ দেশের প্রতিটি জেলায় জনমনে অবারিত আনন্দ ছড়িয়ে পড়ে। নতুন ইতিহাসের সাক্ষী এদেশের মুক্তিকামী মানুষ। আন্দোলনে জয়ী ছাত্র-জনতার বিজয়ের ক্যানভাসে পরিণত হয় রাজধানীর রাজপথ। কোটি মানুষের স্রোতের একাংশ প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, জাতীয় সংসদ ভবনে প্রবেশ করে। এ সময় তারা এসব ভবনে নানাভাবে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন।
বিকেল চারটার আগে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। তিনি তার বক্তব্যে খুনির পদত্যাগের কথা জানান। একই সঙ্গে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশ পরিচালনা করবে বলেও জানান। বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশবাসীকে শান্ত থাকারও আহ্বান জানান তিনি। ভাষণ দেওয়ার আগে সেনাপ্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর নেতা ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করেন। পরে রাতে বিভিন্ন দলের নেতা, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি ও সেনা কর্মকর্তারা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিয়ে আলোচনা করতে বঙ্গভবনে যান।
দুপুরের পর খবর আসে শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। ভোর আড়াইটায় বঙ্গভবন থেকে সামরিক হেলিকপ্টারে ছোট বোন শেখ রেহানাকে নিয়ে তিনি ভারতে পাড়ি দেয় তারা । জানা গেছে, রাতে তিনি নয়াদিল্লির সামরিক ঘাঁটিতে অবতরণ করেন।
শিক্ষার্থীদের একতরফা পদত্যাগের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচির দিনই দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। যদিও দিন শুরু হয় বর্বরতা দিয়ে। গত কয়েকদিনের সহিংস ঘটনার কারণে গতকাল বিভিন্ন স্থানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি চালায়। এদিন ঢাকাসহ সারা দেশে অন্তত অনেকের মৃত্যু হয়। শিক্ষার্থীরা গণভবন ঘেরাও করবে বলে আগের দিন থেকেই আলোচনা ছিল। এ নিয়ে বিভিন্ন প্রচারণাও হয়েছে। তীব্র -উত্তেজনার মধ্যে গতকাল দুপুরের পর বন্ধ হয়ে যায় ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা। আগের দিন থেকে বন্ধ ছিল মোবাইল ইন্টারনেট পরিষেবা। সকাল থেকেই ইন্টারনেট বন্ধ থাকায় নানা গুঞ্জন ও গুঞ্জন চলছিল। দুপুরের পর থেকে দৃশ্য পরিষ্কার হতে থাকে।
পরিস্থিতির অবনতির মধ্যে লাখ লাখ শিক্ষার্থী রাস্তায় নামতে শুরু করে। বিজয় মিছিলের মেজাজে শিক্ষার্থীরা শাহবাগ ও গণভবনের দিকে অগ্রসর হতে থাকে। বেলা দুইটার দিকে রাজধানীর প্রধান সড়কগুলো শিক্ষার্থীদের দখলে। নারী, পুরুষ, শিশু, বৃদ্ধ সবাই রাজপথে নেমে বিজয়ের উল্লাস করতে থাকে। শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার খবরে পরিস্থিতি আরও পাল্টে যায়। ছাত্রদের স্রোত ছড়িয়ে পড়ে অলি-গলিতে, গ্রামে-গঞ্জে। এক অপূর্ব উল্লাসে ফেটে পড়ে গোটা দেশ। গত কয়েকদিনে ছাত্রদের রক্তপাতের এই বিজয় উদযাপনের মধ্যেও জনগণের মধ্যে ছিল ক্ষোভের আগুন, শোকের কান্না আর হৃদয় বিদারক হাহাকার। কোটা সংস্কার আন্দোলনে জীবনদানকারী বীর শহীদদের নাম উচ্চারণ করে জাতীয় পতাকা, বিজয়ের প্রতীক ও ফুল হাতে রাজপথে নেমে আসা জনতা। গত কয়েকদিনে আন্দোলনে বিজয়ী শিক্ষার্থীরা তাদের অধিকার আদায়ে আন্দোলনকারী শহীদদের পরিবারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে ছুটে আসেন। সোমবার বিকেলে বিজয়ের আভায় হাজির বাংলাদেশের জনগণ। আন্দোলনের বিজয়ীরা বলছিলেন, স্বাধীন বাংলাদেশে এমন বিকেল আগে কখনো আসেনি। দেশটি একটি বিরল গণঅভ্যুত্থানের সাক্ষী হয়েছে। পৃথিবীর গণতান্ত্রিক ইতিহাসে যুগে যুগে গণমানুষের এই অভ্যুত্থান স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।
চলতি বছরের ১১ জানুয়ারি টানা চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। এর আগে তিনি ১৯৯৬ সালে সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেন। ২০০৮ সালের নির্বাচনের পর তার ক্ষমতায় উত্থানের প্রতিটি অধ্যায়ই ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। একটি নির্বাচন ছিল বিনা ভোটে, একটি ছিল রাতের ভোট এবং সর্বশেষ এই নির্বাচন হয়েছে নিজ দলের ডামি প্রার্থীদের নিয়ে। তিনি প্রতিবারই জনগণের রায় উপেক্ষা করে ক্ষমতায় এসেছেন শুধুমাত্র তার গড়া অবৈধভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত বিভিন্ন বাহিনীর ছত্রছায়ায় । জনগণ তার ক্ষমতা গ্রহণের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ। কিন্তু শক্ত প্রতিবাদ করার শক্তি কারো ছিল না। যারা রাস্তায় নেমেছে তারা বছরের পর বছর ধরে নিপীড়নের শিকার হচ্ছিলেন । জেল-জুলুম-নির্যাতনের শিকার। হত্যা ও গুমের শিকার। শেখ হাসিনা তার পেটোয়া বাহিনী এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অনুগত সদস্যদের দিয়ে বিক্ষোভকারীদের নির্মমভাবে দমন করেন। জনগণের বাকস্বাধীনতা, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এমনকি গণমাধ্যমকে নগ্নভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে।
সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে ২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়ী হয়ে দ্বিতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হন শেখ হাসিনা। এরপর ২০১৪ সালে দশম সংসদ নির্বাচন একতরফা হয়, যেখানে বিরোধী দলগুলো অংশ নেয়নি। ২০১৮ সালে, ১১ তম জাতীয় পরিষদের নির্বাচন নিয়েও বিতর্ক রয়েছে। এই নির্বাচনের আগের রাতে ব্যালটে সিল মারার ব্যাপক অভিযোগ উঠেছে। এই নির্বাচন ‘নাইট ভোট’ নামে পরিচিত। আর চলতি বছরের জানুয়ারিতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে আবারও প্রধানমন্ত্রী হন তিনি। তবে এবারের নির্বাচনও বিতর্কিত। এতে প্রধান বিরোধী দলগুলোও অংশ নেয়নি। নিজ দলের নেতাদের স্বতন্ত্র প্রার্থী বানিয়ে ‘ডামি’ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। এই নির্বাচনকে ‘ডামি নির্বাচন’ বলে আখ্যায়িত করেছে বিরোধীরা। ছয় মাস পর ব্যাপক ছাত্র-জনতার প্রতিবাদের মুখে তিনি গতকাল পদত্যাগ করেন এবং অপমানিত হয়ে চোরের মত হেলিকপ্টারে করে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান।
ব্যাপক রক্তপাতের পর সোমবার মার্চ টু ঢাকা কর্মসূচি ঘোষণা করেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক এ কর্মসূচি ঠেকাতে রাত থেকেই রাজধানীর প্রবেশ ফটকে বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়। এই পুলিশ সদস্যরা ছিলেন সরকারের অনুগত। বাইরে থেকে কোনো ছাত্র-জনতা যাতে ঢাকায় প্রবেশ করতে না পারে সেজন্য তারা দায়িত্ব নিয়েছিল।
ভোর হওয়ার আগেই রাজধানীতে প্রবেশের জন্য হাজার হাজার শিক্ষার্থী রাজধানীর প্রবেশপথে জড়ো হয়। ভোরে বিভিন্ন স্থানে তাদের লক্ষ্য করে গুলি করা হয়। সময়ের সাথে সাথে শিক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়তে থাকে। তাদের টার্গেট গণভবন। তারা গণভবনে গিয়ে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করবে।
শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ বুঝে বেলা ১১টার দিকে সেনাবাহিনীর একটি দল শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করে। তারা ক্ষমতা ছেড়ে তাকে দেশ ছেড়ে চলে যেতে বলে। কিন্তু শেখ হাসিনা কোনোভাবেই তাতে রাজি ছিলেন না। ওই সময়েও এই খুনি বর্বর ফ্যাসিস্ট হাসিনা বল প্রয়োগের অভিমত ব্যক্ত করে । কিন্তু শেষ পর্যন্ত দেশ ছাড়তে রাজি হয় বলে একটি সূত্র জানিয়েছে। কিন্তু হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পাসপোর্ট নিয়ে দেশ ছাড়তে চায় । তিনি প্রধানমন্ত্রীর পাসপোর্ট নিয়ে কোনো দেশে গেলে সে দেশ তাকে গ্রহণ করতে বাধ্য। শেখ হাসিনা এ সুযোগ নিতে চেয়েছিল। কিন্তু সেনাবাহিনী রাজি হয়নি।
সূত্রটি জানায়, একপর্যায়ে শেখ হাসিনা জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। জ্ঞান ফেরার পর সে জাতির উদ্দেশে অন্তত একটি ভাষণ দিয়ে দেশত্যাগের খায়েস করে। তখন সেনা সদস্যরা বলেন, সময় নেই। সেনা সদস্যরা তাকে ৪৫ মিনিট সময় দেন। ওই সময়ের মধ্যে তিনি প্রস্তুত না হলে জনরোষ থেকে রেহাই পাবেন না বলেও জানানো হয়। সূত্রের খবর, এ সময় সারা দেশের ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এরপর খুনি গণভবন থেকে তেজগাঁওয়ে অবস্থানরত হেলিকপ্টার অভিমুখে রওনা হন। কথিত আছে, গণভবন থেকে তেজগাঁওয়ের ওই স্থান পর্যন্ত একটি সুড়ঙ্গ রয়েছে। ওই সুড়ঙ্গ দিয়ে তাকে হেলিকপ্টারে নিয়ে যাওয়া হয়। সে হেলিকপ্টারে ওঠার পর গণভবন শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। একই সাথে ইন্টারনেট সংযোগও চালু হয় ।
এরপর হেলিকপ্টার দিয়ে আগরতলা। আগরতলায় জায়গা না পেয়ে দিল্লি, দিল্লিতে সর্বসম্মতিক্রমে স্থান বেশিদিন পাচ্ছেনা। দরখাস্ত করেছে লন্ডনে এবং যুক্তরাষ্ট্রে কোথাও তাকে নিতে রাজি হয় না কারণ । কোন স্বৈরশাসককে এবং খুনি বর্বরকে এসব দেশ সহজে স্থান দিতে চায় না। সর্বশেষ তার দলকে চুরমার করে ভেঙ্গে পরিবারের মায়ায় এবং নিজের পিঠ বাঁচাতে কোনক্রমে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে।
আরো পড়ুন