November 24, 2024
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ ছাত্রদের গায়েবানা জানাজা,কফিন মিছিলেও পুলিশের হামলা, এ যেন ফিলিস্তিন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ ছাত্রদের গায়েবানা জানাজা,কফিন মিছিলেও পুলিশের হামলা, এ যেন ফিলিস্তিন

আমরা ফিলিস্তিনে, বসনিয়ায় এরকমটা দেখেছি, কফিন মিছিলে, জানাজার নামাজে, এবং শহীদদের লাশ দাফনের সময় কবরস্থানে গিয়ে হামলা করেছে ইজরাইল আর বাহিনী আর বর্বর অমানুষেরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মত স্বাধীন দেশের সর্বোচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শহীদদের জানাজার নামাজ এবং কফিন মিছিলে পুলিশ এবং ছাত্রলীগের হামলা হয়েছে এবং প্রকাশ্যে গুলি বুকে ধারণ করে আবু সাঈদ প্রমাণ করেছেন জালিমের কাছে মাথা নত করার চেয়ে বুক ফুলিয়ে মাথা উঁচু করে মৃত্যু বড়ই সুখের এবং কঠিনতম সত্য সুপেয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে রাতে আবারও পুলিশ ও ছাত্রলীগ আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উপর চড়াও হয়েছে। বুধবার (১৭ জুলাই) রাত সোয়া ১০টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিববাড়ি মোড় এলাকায় এ ঘটনার সূত্রপাত। ছাত্ররা জোটবদ্ধ হয়ে এলাকায় এলে পুলিশ তাদের ধাওয়া দেয়। পুলিশ শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে। পুলিশের বিকৃত আচরণের জবাবে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এরপর সংঘর্ষ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও চানখাঁরপুল মোড়ে ছড়িয়ে পড়ে। দুই পক্ষের মধ্যে চলছে সামনা সামনি ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া। সংঘর্ষের সময় পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের শেল, রাবার বুলেট ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। অন্যদিকে আন্দোলনকারীরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। প্রায় আধা ঘণ্টা সংঘর্ষ চলার পর আন্দোলনকারীরা পিছু হটে। ওরা পুরান ঢাকার দিকে চলে গেল। এর আগে বিকেল ৪টার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসভবনের সামনে সড়ক ও চত্বর এলাকায় দুই ঘণ্টার বেশি সময় ধরে পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়। পুলিশের বাধায় বিকেলে টিএসসির রাজু ভাস্কর্যের সামনে জানাজা করতে পারেনি আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। পরে তারা উপাচার্যের বাসভবনের সামনে নামাজে জানাজা আদায় করেন। জানাজা শেষে বিকেল সাড়ে চারটার দিকে ক্যাম্পাসে কফিন নিয়ে মিছিল শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। পুলিশ তাদের মিছিলে একের পর এক সাউন্ড গ্রেনেড ও কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে। ছাত্ররা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। কিছুক্ষণের মধ্যেই তারা আবার সূর্যসেন হলের সামনে জড়ো হয়। এরপর ঘণ্টাখানেক ধরে পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়। পুলিশ সদস্যরা উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান নেন। অন্যদিকে মাস্টারদা সূর্যসেন হলের সামনে অবস্থান নেয় শিক্ষার্থীরা। পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড ও কাঁদানে গ্যাসের জবাবে তারা ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। পুলিশকে সামলাতে না পেরে বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে ওই এলাকার হলের ভেতরে চলে যান শিক্ষার্থীরা। একপর্যায়ে পুলিশ এসে সূর্যসেন হলের সামনে অবস্থান নেয়। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সাইফুল হক সেখানে গিয়ে পুলিশের সঙ্গে কথা বলেন। এরপর পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে। এরপর শিক্ষার্থীরা হল ত্যাগ করে নীলক্ষেত মোড়ের দিকে যায়। তারা সেখানে অবস্থান নিলে পুলিশ আবারও তাদের লক্ষ্য করে কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে। জবাবে শিক্ষার্থীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। আধা ঘণ্টা পর শিক্ষার্থীরা চলে যায়। এসব আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা তখন নীলক্ষেত মোড় থেকে সরে গেলেও অনেক শিক্ষার্থী রাতেও বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে অবস্থান করে। এসব শিক্ষার্থী বলছেন, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাদের হল ছাড়ার নির্দেশ দিলেও তারা হল ছাড়বেন না। শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার বিচার না হওয়া পর্যন্ত তারা অবস্থান করবে। কোটা সংস্কারের দাবিকে ঘিরে সহিংসতায় প্রাণহানির প্রেক্ষাপটে বুধবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই বৈঠকে বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এছাড়াও, সমস্ত আবাসিক ছাত্রদের বুধবার সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে হল খালি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। দুপুরে শিক্ষার্থীদের মিছিলে হামলার কারণ জানতে চাইলে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) যুগ্ম কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী বলেন, উপাচার্যের বাসভবন ও এর আশপাশের নিরাপত্তার জন্য তাঁর অনুমতি নিয়ে মিছিলটি ছত্রভঙ্গ করা হয়েছে। অন্যদিকে, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ জানান, গায়েবানা জানাজার পর শান্তিপূর্ণভাবে মিছিল শুরু করেন তারা। সেখানে পুলিশ হামলা চালায়। গতকাল বুধবার কোটা সংস্কার আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী 'বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন' ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় সংঘর্ষে নিহতদের জানাজা ও জানাজা করার ঘোষণা দিয়েছে। এই অনুষ্ঠানের নির্ধারিত স্থান ছিল রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে। পুলিশের বাধায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা সেখানে যেতে পারেনি। এর আগে ঘটনাস্থল থেকে ডাকসুর সাবেক সমাজসেবা সম্পাদক আক্তার হোসেনসহ দুইজনকে আটক করে পুলিশ। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা জানান, নির্ধারিত সময়ের কিছুক্ষণ আগে আখতার হোসেনসহ কয়েকজন শিক্ষার্থী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে জড়ো হন। তবে টিএসসি এলাকার প্রতিটি প্রবেশপথে বিপুল সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন ছিল। সেখানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে আখতার হোসেন ও আন্দোলনরত কয়েকজন শিক্ষার্থীর কথা কাটাকাটি হয়। আক্তার হোসেনকে আটকের চেষ্টা করে পুলিশ। এ সময় সেখানে থাকা গণমাধ্যমকর্মীরা পুলিশের সঙ্গে কথা বলতে এগিয়ে যান। কিন্তু পুলিশ গণমাধ্যমকর্মীদের লক্ষ্য করে দুটি সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। দুটি ফাঁকা সাউন্ড গ্রেনেডও ছোড়া হয়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ ছাত্রদের গায়েবানা জানাজা,কফিন মিছিলেও পুলিশের হামলা, এ যেন ফিলিস্তিন

আমরা ফিলিস্তিনে, বসনিয়ায় এরকমটা দেখেছি, কফিন মিছিলে, জানাজার নামাজে, এবং শহীদদের লাশ দাফনের সময় কবরস্থানে গিয়ে হামলা করেছে ইজরাইল বাহিনী আর বর্বর অমানুষেরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মত স্বাধীন দেশের সর্বোচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শহীদদের জানাজার নামাজ এবং কফিন মিছিলে পুলিশ এবং ছাত্রলীগের হামলা হয়েছে এবং প্রকাশ্যে গুলি বুকে ধারণ করে  “শহীদ আবু সাঈদ” প্রমাণ করেছেন জালিমের কাছে মাথা নত করার চেয়ে বুক ফুলিয়ে মাথা উঁচু করে মৃত্যু বড়ই সুখের এবং কঠিনতম সত্য সুপেয়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে রাতে আবারও পুলিশ ও ছাত্রলীগ আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উপর চড়াও হয়েছে। বুধবার (১৭ জুলাই) রাত সোয়া ১০টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিববাড়ি মোড় এলাকায় এ ঘটনার সূত্রপাত। ছাত্ররা জোটবদ্ধ হয়ে এলাকায় এলে পুলিশ তাদের ধাওয়া দেয়। পুলিশ শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে। পুলিশের বিকৃত আচরণের জবাবে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে।

এরপর সংঘর্ষ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও চানখাঁরপুল মোড়ে ছড়িয়ে পড়ে। দুই পক্ষের মধ্যে চলছে সামনা  সামনি  ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া। সংঘর্ষের সময় পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের শেল, রাবার বুলেট ও ​​সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। অন্যদিকে আন্দোলনকারীরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। প্রায় আধা ঘণ্টা সংঘর্ষ চলার পর আন্দোলনকারীরা পিছু হটে। ওরা পুরান ঢাকার দিকে চলে গেল।

এর আগে বিকেল ৪টার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসভবনের সামনে সড়ক ও চত্বর এলাকায় দুই ঘণ্টার বেশি সময় ধরে পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়।

পুলিশের বাধায় বিকেলে টিএসসির রাজু ভাস্কর্যের সামনে জানাজা করতে পারেনি আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। পরে তারা উপাচার্যের বাসভবনের সামনে নামাজে জানাজা আদায় করেন। জানাজা শেষে বিকেল সাড়ে চারটার দিকে ক্যাম্পাসে কফিন নিয়ে মিছিল শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। পুলিশ তাদের মিছিলে একের পর এক সাউন্ড গ্রেনেড ও কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে। ছাত্ররা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। কিছুক্ষণের মধ্যেই তারা আবার সূর্যসেন হলের সামনে জড়ো হয়।

এরপর ঘণ্টাখানেক ধরে পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়। পুলিশ সদস্যরা উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান নেন। অন্যদিকে মাস্টারদা সূর্যসেন হলের সামনে অবস্থান নেয় শিক্ষার্থীরা। পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড ও কাঁদানে গ্যাসের জবাবে তারা ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে।

পুলিশকে সামলাতে না পেরে বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে ওই এলাকার হলের ভেতরে চলে যান শিক্ষার্থীরা। একপর্যায়ে পুলিশ এসে সূর্যসেন হলের সামনে অবস্থান নেয়। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সাইফুল হক সেখানে গিয়ে পুলিশের সঙ্গে কথা বলেন। এরপর পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে। এরপর শিক্ষার্থীরা হল ত্যাগ করে নীলক্ষেত মোড়ের দিকে যায়। তারা সেখানে অবস্থান নিলে পুলিশ আবারও তাদের লক্ষ্য করে কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে। জবাবে শিক্ষার্থীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। আধা ঘণ্টা পর শিক্ষার্থীরা চলে যায়।

এসব আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা তখন নীলক্ষেত মোড় থেকে সরে গেলেও অনেক শিক্ষার্থী রাতেও বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে অবস্থান করে। এসব শিক্ষার্থী বলছেন, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাদের হল ছাড়ার নির্দেশ দিলেও তারা হল ছাড়বেন না। শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার বিচার না হওয়া পর্যন্ত তারা অবস্থান করবে।

কোটা সংস্কারের দাবিকে ঘিরে সহিংসতায় প্রাণহানির প্রেক্ষাপটে বুধবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই বৈঠকে বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এছাড়াও, সমস্ত আবাসিক ছাত্রদের বুধবার সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে হল খালি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

দুপুরে শিক্ষার্থীদের মিছিলে হামলার কারণ জানতে চাইলে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) যুগ্ম কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী বলেন, উপাচার্যের বাসভবন ও এর আশপাশের নিরাপত্তার জন্য তাঁর অনুমতি নিয়ে মিছিলটি ছত্রভঙ্গ করা হয়েছে।

অন্যদিকে, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ জানান, গায়েবানা জানাজার পর শান্তিপূর্ণভাবে মিছিল শুরু করেন তারা। সেখানে পুলিশ হামলা চালায়।

গতকাল বুধবার কোটা সংস্কার আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী ‘বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন’ ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় সংঘর্ষে নিহতদের জানাজা ও জানাজা করার ঘোষণা দিয়েছে। এই অনুষ্ঠানের নির্ধারিত স্থান ছিল রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে। পুলিশের বাধায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা সেখানে যেতে পারেনি।

এর আগে ঘটনাস্থল থেকে ডাকসুর সাবেক সমাজসেবা সম্পাদক আক্তার হোসেনসহ দুইজনকে আটক করে পুলিশ। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা জানান, নির্ধারিত সময়ের কিছুক্ষণ আগে আখতার হোসেনসহ কয়েকজন শিক্ষার্থী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে জড়ো হন। তবে টিএসসি এলাকার প্রতিটি প্রবেশপথে বিপুল সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন ছিল।

সেখানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে আখতার হোসেন ও আন্দোলনরত কয়েকজন শিক্ষার্থীর কথা কাটাকাটি হয়। আক্তার হোসেনকে আটকের চেষ্টা করে পুলিশ। এ সময় সেখানে থাকা গণমাধ্যমকর্মীরা পুলিশের সঙ্গে কথা বলতে এগিয়ে যান। কিন্তু পুলিশ গণমাধ্যমকর্মীদের লক্ষ্য করে দুটি সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। দুটি ফাঁকা সাউন্ড গ্রেনেডও ছোড়া হয়।

আরও পড়ুন

Leave a Reply

Your email address will not be published.

X