November 22, 2024
ভূমিকম্পের ৮ দিন পর সিরিয়ায় জাতিসংঘের ত্রাণ

ভূমিকম্পের ৮ দিন পর সিরিয়ায় জাতিসংঘের ত্রাণ

ভূমিকম্পের ৮ দিন পর সিরিয়ায় জাতিসংঘের ত্রাণ

ভূমিকম্পের ৮ দিন পর সিরিয়ায় জাতিসংঘের ত্রাণ

সিরিয়ার দুর্গত এলাকায় ভূমিকম্পের ৮ দিন পর ঢুকলো জাতিসংঘের ত্রাণবাহী ট্রাক। এরইমধ্যে, মৃত্যুপুরীতে পরিণত হওয়া দেশটির জন্য ৪০০ মিলিয়ন ডলারের তহবিল গঠনের ঘোষণা দিয়েছে জাতিসংঘ। জানিয়েছে- ৫০ লাখ মানুষের প্রয়োজন জরুরি সহায়তা। এদিকে, সমালোচনার মুখে ভবন নির্মাণ নীতিমালা সংস্কারের প্রতিশ্রুতি দিলেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট।

ভূমিকম্প নয়, বরং পরিকল্পিত উপায়ে ধসানো হচ্ছে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনগুলো। তাই, উদ্ধারকাজের পাশাপাশি হঠাৎ-হঠাৎই ভেঙ্গে পরছে বহুতল স্থাপনা। ৮ দিন পেরিয়ে যাওয়ায়, উদ্ধারকাজেও পড়েছে ভাটা। এখন প্রাণের সন্ধানের বদলে ভগ্নস্তূপ সরানোর দিকেই বেশি মনোযোগী স্বেচ্ছাসেবীরা। পাশাপাশি, সামাল দিতে হচ্ছে স্বজন হারানোদের রাগ-ক্ষোভও।

ভূমিকম্পের ৮ দিন পর, আব আল সালাম ও আল রাই ক্রসিং দিয়ে সিরিয়ায় ঢুকছে জাতিসংঘের ত্রাণবাহী ট্রাক। আসাদ সরকারের ইঙ্গিত, তিন মাসের জন্য খোলা থাকবে এই পথগুলো। সে সময়, অস্ত্রবিরতিও কার্যকর থাকবে। অবশ্য এ প্রসঙ্গে জাতিসংঘ বলছে, যুদ্ধ ও ভূমিকম্প বিধ্বস্ত দেশটির জন্য আরও বড় তহবিলের প্রয়োজন।

জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন, ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত সিরিয়ার জন্য জরুরি ভিত্তিতে ৪০০ মিলিয়ন ডলার তহবিল গঠনের আবেদন জানাচ্ছি। কিন্তু, এটা বড়জোর ৩ মাসের যোগান। কারণ, ৫০ লাখ সিরীয়র জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজন খাবার, আশ্রয় ও স্বাস্থ্যসেবা। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানার পর তুরস্কের জন্যও নির্ধারিত হবে বরাদ্দ। ভূমিকম্পের পর জরুরি তহবিল থেকে ৫০ মিলিয়ন ডলার দিয়েছে জাতিসংঘ। কিন্তু, চাহিদা আরও বেশি।

এদিকে উদ্ধারকর্মীরা বলছেন, জীবিতদের জন্য সবচেয়ে বড় সংকট আশ্রয়। যদিও তাদের সহযোগিতায় ১ হাজার পণ্যবাহী কন্টেইনার পাঠিয়েছে ন্যাটো। কিন্তু, এটা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।

Leave a Reply

Your email address will not be published.

X