কোরআন পোড়ানোর সমাবেশের অনুমতি দিলো না সুইডেন
স্টকহোমে ন্যাটো ও কোরান পোড়ানো সমাবেশের অনুমতি দেয়নি সুইডেন। সুইডেনের জন্য একটি বিরল সিদ্ধান্ত।সেখানে গণতান্ত্রিক অধিকার মেনে কোনো সমাবেশের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয় না।
কিন্তু কিছুদিন আগেই এই ধরনের একটি সমাবেশে কোরআন পোড়ানো হয়। তারপর তুরস্ক জানিয়েছিল, তারা আর ন্যাটোর সদস্য হওয়ার জন্য সুইডেনকে সমর্থন করবে না। আর ন্যাটোর নিয়ম হলো, সব সদস্য দেশের সম্তি ছাড়া নতুন কোনো দেশ সদস্য হতে পারবে না।
পুলিশ জানিয়েছে, ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে তুরস্ক দূতাবাসের সামনে কোরআন পোড়ানোর ঘটনায় সুইডেনের নিরাপত্তার উপর বিপদ বেড়েছে। বিদেশেও সুইডেন ও সুইডিশদের স্বার্থ ক্ষুণ্ণ হতে পারে। সুইডেনের বিরুদ্ধে আক্রমণ বাড়তে পারে।
২০২৩ সালের জানুয়ারিতে তুরস্ক দূতাবাসের সামনে কোরআন পোড়ানোর ঘটনায় সুইডেনের নিরাপত্তার উপর বিপদ বেড়েছে।
২০২৩ সালের জানুয়ারিতে তুরস্ক দূতাবাসের সামনে কোরআন পোড়ানোর ঘটনায় সুইডেনের নিরাপত্তার উপর বিপদ বেড়েছে।
জানুয়ারির ঘটনার পরই তুরস্ক জানিয়ে দেয়, ন্যাটোর সদস্য হওয়ার জন্য সুইডেনের সঙ্গে তারা কোনো আলোচনা করবে না। দুই দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী পর্যায়ের আলোচনাও তারা বাতিল করে দেয়।
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান জানিয়ে দেন, এরপর সুইডেনকে সমর্থন করার প্রশ্ন ওঠে না। কোরআন পোড়ানোর ঘটনা নিষিদ্ধ ঘোষণা না করলে সুইডেনকে সমর্থন করার কোনো প্রশ্নই আসেনা।
জানুয়ারির ঘটনার পরই তুরস্ক জানিয়ে দেয়, ন্যাটোর সদস্য হওয়ার জন্য সুইডেনের সঙ্গে তারা কোনো আলোচনা করবে না।
পুলিশ জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সমাবেশের আয়োজন করেছিল দূর-অধিকার। ন্যাটোতে যোগদানে সুইডেনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে এই সমাবেশের ডাক দেওয়া হয়েছিল।