November 23, 2024
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা ৯ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয়বার ভর্তিতে কাটা যাবে ১০ নম্বর

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা ৯ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয়বার ভর্তিতে কাটা যাবে ১০ নম্বর

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা ৯ ফেব্রুয়ারি নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এক মাস আগে,৯ জানুয়ারি থেকে মেডিকেল ভর্তির জন্য কোচিং সেন্টার বন্ধ করার সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়। রোববার (২৪ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার সভা শেষে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক এ তথ্য জানান। স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, এক মাস পর ৮ মার্চ ডেন্টাল বিডিএসের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। মন্ত্রী বলেন, আমরা এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি ঠিক করেছি, সে অনুযায়ী পরীক্ষা নেওয়া হবে। ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচির পাশাপাশি, কীভাবে মান উন্নত করা যায়, কীভাবে আরও যুক্তিসঙ্গত পরীক্ষা নেওয়া যায়, যাতে ভাল শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারে সেগুলিও আলোচনা করা হয়েছে । ভর্তির যোগ্যতা সম্পর্কে তিনি বলেন, মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য ন্যূনতম ৪০ নম্বর পেতে হবে।যেটা আগেও ছিল। মাইগ্রেশনের সুযোগ তিনবার রাখা হয়েছে। সব কলেজে একবারে চয়েস দিতে পারবেন শিক্ষার্থীরা। সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও একই নিয়ম অনুসরণ করা হবে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বিদেশি শিক্ষার্থীরা ৪ জানুয়ারি এবং দেশি শিক্ষার্থীরা ১১ জানুয়ারি থেকে আবেদন করতে পারবেন। অনলাইনে আবেদনের শেষ তারিখ ২৩ জানুয়ারি। ফি জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৪ জানুয়ারি। প্রবেশপত্র বিতরণ করা হবে ৫ ফেব্রুয়ারি। উপস্থিতি শীট 8 ফেব্রুয়ারি ডাউনলোড করা যাবে। ভর্তি পরীক্ষা ৯ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষা শুরু হবে সকাল ১০ টায়। এবারও ভর্তি ফি ১০০০ টাকা বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজে মোট ১১ হাজার ৭২৮টি আসনের বিপরীতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে উল্লেখ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, সরকারি মেডিকেল কলেজে আসন রয়েছে ৫ হাজার ৩৮০টি। সরকারি মেডিকেল কলেজে ১০০০ আসন বাড়ানো হয়েছে। বেসরকারি মেডিকেলে মোট আসন ৬ হাজার ৩৪৮টি। আর্মি মেডিকেল কলেজেও আসন রয়েছে ৩৭৫টি। তিনি জানান, গত বছর প্রায় দেড় লাখ প্রার্থী আবেদন করেছিলেন। আশা করছি এবারও কম হবে না, বেশি হবে। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় জালিয়াতি রোধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে জানতে চাইলে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, "গত পাঁচ বছরে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে কারও কোনো কমপ্লেইন ছিল না। প্রশ্ন ফাঁসের যে বিষয় ছিল ২০১০ সালে, পরীক্ষার সিস্টেমটা এখন আমরা অনেক উন্নত করেছি। অত্যাধুনিক করেছি। এখানে ডিজিটাল পদ্ধতিতে সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করা হয়। প্রশ্নটা যেখানে তৈরি হয়, বিশেষ কয়েকজনের মধ্যে সেটা সীমাবদ্ধ থাকে। এমনভাবে করা হয়, সেখানে কেউ ঢুকতে পারে না, যেতেও পারে না। যারা প্রশ্ন তৈরি করে তারা ওখান থেকে বের হয় না। প্রশ্ন বিলি হওয়ার পর তারা বের হতে পারে। প্রশ্ন যে বাক্সে থাকে সেই বাক্সে কেউ হাত দিলে লালবাতি জ্বলে ওঠে। যত রকমের পদ্ধতি আছে আমরা সেটা প্রয়োগ করছি।" কোনো কোনো মেডিকেল কলেজ রাজনৈতিক বিবেচনায় গড়ে উঠেছে এবং সেগুলো থেকে মানসম্পন্ন চিকিৎসক তৈরি হচ্ছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, কোনো মেডিকেল কলেজ রাজনৈতিক কারণে তৈরি হয় না, প্রয়োজনেই তৈরি হয়। দেশে এখনো চিকিৎসকের ঘাটতি রয়েছে। দেশে এক লাখ চিকিৎসক আছে, আমাদের প্রায় দুই থেকে আড়াই লাখ চিকিৎসক প্রয়োজন। যারা মান বজায় রাখতে পারে না তাদের আমরা ছাড় দিচ্ছি না। কঠিন শাস্তি দিচ্ছি। মেডিকেলে দ্বিতীয়বার ভর্তির জন্য ১০ নম্বর কাটা যাবে চলতি শিক্ষাবর্ষে দ্বিতীয়বারের মতো মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের জন্য ১০ নম্বর কাটা হবে। আগে যেখানে ৮ নম্বর কাটত। রোববার (২৪ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠক শেষে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, যারা দ্বিতীয়বার পরীক্ষা দেবে তাদের থেকে ১০ নম্বর কাটা হবে। আগে 8 নম্বর ছিল, এখন আমি সমতা আনতে ১০ নম্বর করেছি। নতুন প্রার্থীরা যাতে বঞ্চিত না হয়, নতুন প্রার্থীরা যাতে অসুবিধায় না পড়ে সেজন্য এই কাজ করা হয়েছে। যদিও দ্বিতীয়বার ভর্তির নিয়ম ঢাকা ইউনিভার্সিটির সহকারে অনেক জায়গায় আর নেই। এবং বুয়েটে অনেক আগেই বাদ দিয়ে দেওয়া হয়েছে । এরপরও মেডিকেলে রাখা হয়েছে কিন্তু ভর্তি পরীক্ষায় দ্বিতীয়বার যারা পরীক্ষা দিচ্ছে তাদের পরীক্ষার প্রাপ্ত নাম্বার থেকে ১০ নাম্বার কেটে দেওয়া হবে তাদেরকে । ১০ নাম্বার বাদ দিয়ে মেধা তালিকায় থাকতে হবে তাদের , যেটা আসলে অনেক কঠিন । এর পরেও এটা মেনে নিয়েই অনেকে হয়তোবা দ্বিতীয়বার পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন।

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা ফেব্রুয়ারি: দ্বিতীয়বার ভর্তিতে কাটা যাবে ১০ নম্বর

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা ৯ ফেব্রুয়ারি নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এক মাস আগে,৯ জানুয়ারি থেকে মেডিকেল ভর্তির জন্য কোচিং সেন্টার বন্ধ করার সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়।

রোববার (২৪ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার সভা শেষে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক এ তথ্য জানান।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, এক মাস পর ৮ মার্চ ডেন্টাল বিডিএসের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

মন্ত্রী বলেন, আমরা এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি ঠিক করেছি, সে অনুযায়ী পরীক্ষা নেওয়া হবে। ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচির পাশাপাশি, কীভাবে মান উন্নত করা যায়, কীভাবে আরও যুক্তিসঙ্গত পরীক্ষা নেওয়া যায়, যাতে ভাল শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারে সেগুলিও আলোচনা করা হয়েছে ।

ভর্তির যোগ্যতা সম্পর্কে তিনি বলেন, মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য ন্যূনতম ৪০ নম্বর পেতে হবে।যেটা আগেও ছিল। মাইগ্রেশনের সুযোগ তিনবার রাখা হয়েছে। সব কলেজে একবারে চয়েস দিতে পারবেন শিক্ষার্থীরা। সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজেও একই নিয়ম অনুসরণ করা হবে।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বিদেশি শিক্ষার্থীরা ৪ জানুয়ারি এবং দেশি শিক্ষার্থীরা ১১ জানুয়ারি থেকে আবেদন করতে পারবেন। অনলাইনে আবেদনের শেষ তারিখ ২৩ জানুয়ারি। ফি জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৪ জানুয়ারি। প্রবেশপত্র বিতরণ করা হবে ৫ ফেব্রুয়ারি। উপস্থিতি শীট 8 ফেব্রুয়ারি ডাউনলোড করা যাবে। ভর্তি পরীক্ষা ৯  ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষা শুরু হবে সকাল ১০ টায়। এবারও ভর্তি ফি ১০০০ টাকা বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজে মোট ১১ হাজার ৭২৮টি আসনের বিপরীতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে উল্লেখ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, সরকারি মেডিকেল কলেজে আসন রয়েছে ৫ হাজার ৩৮০টি। সরকারি মেডিকেল কলেজে ১০০০ আসন বাড়ানো হয়েছে। বেসরকারি মেডিকেলে মোট আসন ৬ হাজার ৩৪৮টি। আর্মি মেডিকেল কলেজেও আসন রয়েছে ৩৭৫টি।

তিনি জানান, গত বছর প্রায় দেড় লাখ প্রার্থী আবেদন করেছিলেন। আশা করছি এবারও কম হবে না, বেশি হবে।

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় জালিয়াতি রোধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে জানতে চাইলে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, “গত পাঁচ বছরে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে কারও কোনো কমপ্লেইন ছিল না। প্রশ্ন ফাঁসের যে বিষয় ছিল ২০১০ সালে, পরীক্ষার সিস্টেমটা এখন আমরা অনেক উন্নত করেছি। অত্যাধুনিক করেছি। এখানে ডিজিটাল পদ্ধতিতে সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করা হয়। প্রশ্নটা যেখানে তৈরি হয়, বিশেষ কয়েকজনের মধ্যে সেটা সীমাবদ্ধ থাকে। এমনভাবে করা হয়, সেখানে কেউ ঢুকতে পারে না, যেতেও পারে না। যারা প্রশ্ন তৈরি করে তারা ওখান থেকে বের হয় না। প্রশ্ন বিলি হওয়ার পর তারা বের হতে পারে। প্রশ্ন যে বাক্সে থাকে সেই বাক্সে কেউ হাত দিলে লালবাতি জ্বলে ওঠে। যত রকমের পদ্ধতি আছে আমরা সেটা প্রয়োগ করছি।”

কোনো কোনো মেডিকেল কলেজ রাজনৈতিক বিবেচনায় গড়ে উঠেছে এবং সেগুলো থেকে মানসম্পন্ন চিকিৎসক তৈরি হচ্ছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, কোনো মেডিকেল কলেজ রাজনৈতিক কারণে তৈরি হয় না, প্রয়োজনেই তৈরি হয়। দেশে এখনো চিকিৎসকের ঘাটতি রয়েছে। দেশে এক লাখ চিকিৎসক আছে, আমাদের প্রায় দুই থেকে আড়াই লাখ চিকিৎসক প্রয়োজন। যারা মান বজায় রাখতে পারে না তাদের আমরা ছাড় দিচ্ছি না। কঠিন শাস্তি দিচ্ছি।

মেডিকেলে দ্বিতীয়বার ভর্তির জন্য ১০  নম্বর কাটা যাবেঃ

চলতি শিক্ষাবর্ষে দ্বিতীয়বারের মতো মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের জন্য ১০ নম্বর কাটা হবে। আগে যেখানে  ৮ নম্বর কাটত।

রোববার (২৪ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠক শেষে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, যারা দ্বিতীয়বার পরীক্ষা দেবে তাদের থেকে ১০ নম্বর কাটা হবে। আগে 8 নম্বর ছিল, এখন আমি সমতা আনতে ১০ নম্বর করেছি। নতুন প্রার্থীরা যাতে বঞ্চিত না হয়, নতুন প্রার্থীরা যাতে অসুবিধায় না পড়ে সেজন্য এই কাজ করা হয়েছে।

যদিও দ্বিতীয়বার ভর্তির নিয়ম ঢাকা ইউনিভার্সিটির সহকারে অনেক জায়গায় আর নেই। এবং বুয়েটে অনেক আগেই বাদ দিয়ে দেওয়া হয়েছে । এরপরও  মেডিকেলে রাখা হয়েছে কিন্তু ভর্তি পরীক্ষায় দ্বিতীয়বার যারা পরীক্ষা দিচ্ছে তাদের পরীক্ষার প্রাপ্ত নাম্বার থেকে ১০ নাম্বার কেটে দেওয়া হবে তাদেরকে । ১০ নাম্বার বাদ দিয়ে মেধা তালিকায় থাকতে হবে তাদের ,  যেটা আসলে অনেক কঠিন । এর পরেও এটা  মেনে নিয়েই অনেকে হয়তোবা  দ্বিতীয়বার পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published.

X