September 21, 2024

Warning: Undefined array key "tv_link" in /home/admin/web/timetvusa.com/public_html/wp-content/themes/time-tv/template-parts/header/mobile-topbar.php on line 53
ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়বস্তু বা কনটেন্টে সতর্কতা প্রয়োজন: মোস্তাফা জব্বার

ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়বস্তু বা কনটেন্টে সতর্কতা প্রয়োজন: মোস্তাফা জব্বার

ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়বস্তু বা কনটেন্টে সতর্কতা প্রয়োজন: মোস্তাফা জব্বার

ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়বস্তু বা কনটেন্টে সতর্কতা প্রয়োজন: মোস্তাফা জব্বার

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ফেসবুক ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট বা সংবাদ প্রচারের মাধ্যম হিসেবে কাজ করছে। এর পাশাপাশি, এর অপব্যবহার, মিথ্যা তথ্য প্রদান এবং গুজব ছড়ানো, বিপজ্জনকভাবে অস্থিতিশীল পরিস্থিতির সৃষ্টি করছে। অস্থিতিশীল পরিস্থিতি শুধু একটি সমাজ বা রাষ্ট্র নয়, ফেসবুকের জন্যও এটি একটি বড় চ্যালেঞ্জ।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, ফেসবুক কর্তৃপক্ষকে জাতীয় আইডি বা মোবাইল নম্বর দিয়ে আইডি খোলার যথার্থতা যাচাইয়ের কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে যাতে কেউ এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় ভুয়া পরিচয় ব্যবহার করতে না পারে।

মঙ্গলবার বাংলাদেশ সচিবালয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন ফেসবুকের বাংলাদেশ বিষয়ক কর্মকর্তা সুজানা সারওয়ার। বৈঠকে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

মোস্তাফা জব্বার বলেন, আমরা এখন দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার মাধ্যমে অনেক সমস্যার সমাধান করতে পারছি। এ সময় মন্ত্রী ফেসবুককে বাংলাদেশের সামাজিক-সাংস্কৃতিক মূল্যবোধের পরিপন্থী তথ্য প্রকাশ না করার অনুরোধ জানান।

বাংলাদেশ ফেসবুকের একটি বড় বাজার উল্লেখ করে তিনি বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচির ধারাবাহিকতায় দেশব্যাপী ইন্টারনেটসহ শক্তিশালী টেলিযোগাযোগ অবকাঠামো গড়ে তোলা হয়েছে। বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে এ খাতে বিনিয়োগে এগিয়ে আসার সুযোগ রয়েছে ফেসবুকের।

কোনো অশুভ শক্তি যেন ফেসবুককে মিথ্যা, অপপ্রচার বা ব্যক্তিগত আক্রমণের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে না পারে সেজন্য সজাগ থাকার ওপর জোর দেন মোস্তাফা জব্বার।

তিনি বলেন, ভুয়া ফেসবুক আইডি ব্যবহার করে সামাজিক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির পাশাপাশি প্রতারণার শিকার হচ্ছেন এক শ্রেণির মানুষ।

ক্ষতিকর বিষয়বস্তু বন্ধে বিটিআরসির পাঠানো প্রতিবেদনকে আরও গুরুত্বের সঙ্গে দেখার প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, বিটিআরসির একটি ডিজিটাল সেল রয়েছে। বিটিআরসি রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাসহ বিভিন্ন সংস্থার পাঠানো অভিযোগ যাচাই-বাছাই করে এবং পদক্ষেপের জন্য ফেসবুকে পাঠায়। দ্রুত হারে ফরোয়ার্ড করা রিপোর্টগুলির উপর জরুরী পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে অভিযোগ সমাধানের হার আরও বেশি হওয়া অপরিহার্য।

জুয়া খেলার সাইটের বিজ্ঞাপনে যেন ফেসবুক ব্যবহার না হয় সে বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখার অনুরোধ জানিয়েছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী।

সুজানা সারোয়ার বলেন, অন্যান্য দেশের নীতি, আইন এবং বাংলাদেশের পরিস্থিতি একেবারেই আলাদা। আমরা ক্ষতিকারক বিষয়বস্তু থেকে সতর্ক। যেকোন প্রবিধানে অবশ্যই মানুষের ব্যক্তিগত নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনায় নিতে হবে।

তিনি আরও বলেন, আমাদের নীতিমালায় সরকারের পক্ষ থেকে বারবার বলা হয়েছে ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়বস্তু সম্পর্কে সচেতন হতে। সেই আলোকে আমরা ব্যবস্থাও নিয়েছি। ভবিষ্যতেও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে ফেসবুক।

Leave a Reply

Your email address will not be published.

X